Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

------

মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহের লক্ষ্যে প্রকৃতি ও পরিবেশের গুরুত্ব অপরিসীম। আর এই পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করার মূল দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ পরিবেশ অধিদপ্তর। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যত নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করিবেন এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, জীব-বৈচিত্র্য, জলাভূমি, বন ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করিবেন”।

অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের স্বপ্নের উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার। যে কোন খাতের উন্নয়ন প্রচেষ্টার ঋণাত্মক দিক হচ্ছে প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতিসাধন। যা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরুপ। পরিবেশের কথা বিবেচনা করে কিভাবে পরিবেশ বাঁচিয়ে উন্নয়ন করা যায় তা বর্তমান সরকারের অন্যতম  লক্ষ্য। এজন্য বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার রূপরেখা
‘রূপকল্প-২০২১’ এ পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণকে অন্যতম লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। এছাড়া ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতাহারের ৩.২৩ অনুচ্ছেদে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়ে স্পষ্ট অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে।  

পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন একটি আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-এর ১১ (টেকসই নগর ও সম্প্রদায়), ১৩ (জলবায়ু বিষয়ক পদক্ষেপ), ১৪ (টেকসই মহাসাগর), ১৫ (ভূমির টেকসই ব্যবহার) লক্ষ্যমাত্রায় পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের কথা ব্যক্ত করা হয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের ভিশন ও মিশন:

ভশিনঃ ২০২১ সালরে মধ্যে দূষণমুক্ত বসবাসযোগ্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও মডলে বাংলাদশে গড়ে তোলা।
 
মশিনঃ র্বতমান ও ভবষ্যিত প্রজন্মরে জন্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও নরিাপদ পরবিশে নশ্চিতি করার লক্ষ্যে –

*র্বতমান ও ভবষ্যিৎ প্রজন্মরে জন্য নরিাপদ পরবিশে গড়ে তোলা।
*পরবিশে সংক্রান্ত আইন-কানুন ও বধি-িবধিানরে যথাযথ প্রয়োগ।
*পরবিশে বষিয়ে জনসচতেনতা বৃদ্ধ।ি
*টকেসই উন্নয়ন ও পরবিশে সুশাসন নশ্চিতি করা।
*উন্নয়ন পরকিল্পনায় র্অথনতৈকি উন্নয়ন ও পরবিশে ব্যবস্থাপনা নশ্চিতি করা।
*“গ্রনি গ্রোথক”ে উৎসাহতি করা।


“পরিবেশ সংরক্ষণ, পরিবেশগত মান উন্নয়ন ও পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রশমন” এর গুরুত্ব এবং অপরিহার্যতা বিবেচনা করে সরকার নি¤েœাক্ত আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন করেছেন। যা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা আমাদের সকলের নাগরিক দায়িত্ব।   

০১। বাংলাদশে পরবিশে সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০)
০২। পরবিশে আদালত আইন, ২০১০
০৩। পরবিশে সংরক্ষণ বধিমিালা, ১৯৯৭ (সংশোধতি-২০০২)  
০৪।জাতীয় পরবিশে নীতি ২০১৮
০৫।বাংলাদশে জীববচৈত্রি আইন, ২০১৭
০৬। বাংলাদশে জীবনরিাপত্তা বধিমিালা, ২০১২
০৭। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নয়িন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত অধ্যাদেশ-২০১৮)

এক নজরে পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম:

১.    শিল্প কারখানা/প্রকল্পের অনুকূূলে অবস্থানগত ছাড়পত্র/পরিবেশগত ছাড়পত্র/নবায়ন;
২.    শিল্প কারখানা মনিটরিং ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা;
৩.    দূষণকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান/ইটভাটার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;
৪.    সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান;
৫.    জলাশয় ভরাট রোধে অভিযান;
৬.    যানবাহনের কালো ধোঁয়ার বিরুদ্ধে অভিযান;
৭.    পাহাড় কাটা, জাহাজ ভাঙ্গা রোধে অভিযান;
৮.    সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের নিমিত্ত অনাপত্তি প্রদান;
৯.    পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্তপূর্বক নিষ্পত্তি ইত্যাদি।

হাওর-বাঁওর এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর জেলা কিশোরগঞ্জ। ইতোপূর্বে কিশোরগঞ্জ জেলার পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম নরসিংদী জেলা কার্যালয় কর্তৃক পরিচালিত হত। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার জন্য সরকার কিশোরগঞ্জ জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন জেলা কার্যালয় চালু করেছে। কিশোরগঞ্জ জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিচালনায়, পরিবেশ সুরক্ষায়, পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা আপনাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।
মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহের লক্ষ্যে প্রকৃতি ও পরিবেশের গুরুত্ব অপরিসীম। আর এই পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করার মূল দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ পরিবেশ অধিদপ্তর। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যত নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করিবেন এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, জীব-বৈচিত্র্য, জলাভূমি, বন ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করিবেন”।

অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের স্বপ্নের উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার। যে কোন খাতের উন্নয়ন প্রচেষ্টার ঋণাত্মক দিক হচ্ছে প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতিসাধন। যা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরুপ। পরিবেশের কথা বিবেচনা করে কিভাবে পরিবেশ বাঁচিয়ে উন্নয়ন করা যায় তা বর্তমান সরকারের অন্যতম  লক্ষ্য। এজন্য বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার রূপরেখা
‘রূপকল্প-২০২১’ এ পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণকে অন্যতম লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। এছাড়া ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতাহারের ৩.২৩ অনুচ্ছেদে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়ে স্পষ্ট অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে।  

পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন একটি আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। টেকসই উন্নয়নের বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-এর ১১ (টেকসই নগর ও সম্প্রদায়), ১৩ (জলবায়ু বিষয়ক পদক্ষেপ), ১৪ (টেকসই মহাসাগর), ১৫ (ভূমির টেকসই ব্যবহার) লক্ষ্যমাত্রায় পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের কথা ব্যক্ত করা হয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের ভিশন ও মিশন:

ভশিনঃ ২০২১ সালরে মধ্যে দূষণমুক্ত বসবাসযোগ্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও মডলে বাংলাদশে গড়ে তোলা।
 
মশিনঃ র্বতমান ও ভবষ্যিত প্রজন্মরে জন্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও নরিাপদ পরবিশে নশ্চিতি করার লক্ষ্যে –

*র্বতমান ও ভবষ্যিৎ প্রজন্মরে জন্য নরিাপদ পরবিশে গড়ে তোলা।
*পরবিশে সংক্রান্ত আইন-কানুন ও বধি-িবধিানরে যথাযথ প্রয়োগ।
*পরবিশে বষিয়ে জনসচতেনতা বৃদ্ধ।ি
*টকেসই উন্নয়ন ও পরবিশে সুশাসন নশ্চিতি করা।
*উন্নয়ন পরকিল্পনায় র্অথনতৈকি উন্নয়ন ও পরবিশে ব্যবস্থাপনা নশ্চিতি করা।
*“গ্রনি গ্রোথক”ে উৎসাহতি করা।


“পরিবেশ সংরক্ষণ, পরিবেশগত মান উন্নয়ন ও পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রশমন” এর গুরুত্ব এবং অপরিহার্যতা বিবেচনা করে সরকার নি¤েœাক্ত আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন করেছেন। যা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা আমাদের সকলের নাগরিক দায়িত্ব।   

০১। বাংলাদশে পরবিশে সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০)
০২। পরবিশে আদালত আইন, ২০১০
০৩। পরবিশে সংরক্ষণ বধিমিালা, ১৯৯৭ (সংশোধতি-২০০২)  
০৪।জাতীয় পরবিশে নীতি ২০১৮
০৫।বাংলাদশে জীববচৈত্রি আইন, ২০১৭
০৬। বাংলাদশে জীবনরিাপত্তা বধিমিালা, ২০১২
০৭। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নয়িন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত অধ্যাদেশ-২০১৮)

এক নজরে পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম:

১.    শিল্প কারখানা/প্রকল্পের অনুকূূলে অবস্থানগত ছাড়পত্র/পরিবেশগত ছাড়পত্র/নবায়ন;
২.    শিল্প কারখানা মনিটরিং ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা;
৩.    দূষণকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান/ইটভাটার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;
৪.    সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান;
৫.    জলাশয় ভরাট রোধে অভিযান;
৬.    যানবাহনের কালো ধোঁয়ার বিরুদ্ধে অভিযান;
৭.    পাহাড় কাটা, জাহাজ ভাঙ্গা রোধে অভিযান;
৮.    সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য ভূমি অধিগ্রহণের নিমিত্ত অনাপত্তি প্রদান;
৯.    পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্তপূর্বক নিষ্পত্তি ইত্যাদি।

হাওর-বাঁওর এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর জেলা কিশোরগঞ্জ। ইতোপূর্বে কিশোরগঞ্জ জেলার পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম নরসিংদী জেলা কার্যালয় কর্তৃক পরিচালিত হত। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার জন্য সরকার কিশোরগঞ্জ জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন জেলা কার্যালয় চালু করেছে। কিশোরগঞ্জ জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিচালনায়, পরিবেশ সুরক্ষায়, পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা আপনাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।